প্রথম বারের মতো বিজ্ঞানীরা চাঁদ থেকে আনা মাটিতে গাছ লাগালেন। অ্যাপোলো মিশনগুলোর মাধ্যমে চাঁদ থেকে মাটি আনা হয়েছিল তাই ব্যবহার করা হয় এই পরীক্ষার জন্য।

এরফলে ভবিষ্যতে চাঁদে গাছ লাগানোর মাধ্যমে খাদ্য এবং অক্সিজেন উৎপাদনের পথে এক ধাপ এগিয়ে গেলেন বিজ্ঞানীরা। চাঁদকে ধরা হয় ভবিষ্যতের মহাকাশ অভিযানের প্রথম স্টেশন হিসেবে। তখন চাঁদেই খাদ্য ও অক্সিজেন উৎপাদনের দরকার পড়বে। সেটি যে সম্ভব তাই প্রমাণ করলো নতুন এ গবেষণা।

ভবিষ্যতে চাঁদে গাছ লাগানোর মাধ্যমে খাদ্য এবং অক্সিজেন উৎপাদনের পথে এক ধাপ এগিয়ে গেলেন বিজ্ঞানীরা। চাঁদকে ধরা হয় ভবিষ্যতের মহাকাশ অভিযানের প্রথম স্টেশন হিসেবে। আর তাই চাঁদেই খাদ্য ও অক্সিজেন উৎপাদন জরুরি।

ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসের এক রিপোর্টে জানানো হয়েছে, ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা ওই পরীক্ষাটি করেছেন। গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে কমিউনিকেশন বায়োলজি জার্নালে। চাঁদের মাটিতে জন্ম নেয়া গাছের বৃদ্ধির ধরণ এবং এই মাটির প্রভাবও ওই গবেষণায় উঠে এসেছে।

পৃথিবীর মাটির সঙ্গে চাঁদের মাটির ব্যাপক পার্থক্য থাকায় আশংকা ছিল ওই মাটিতে হয়তো গাছ লাগানো সম্ভব হবে না, তবে বিশ্বকে সুখবরই দিলেন বিজ্ঞানীরা। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ফের চাঁদে মানুষ পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা।

এর আগেই এই গবেষণার ফলাফল প্রকাশ পেলো। এই গবেষণার জন্য মাত্র ১২ গ্রাম চাঁদের মাটি পেয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। তাতেই পানি এবং প্রয়োজনীয় সার প্রয়োগ করে সফলতার দেখা পেয়েছেন তারা।